আলী সেই ২০১৬ সালে যখন ১ নম্বর কাচাবাজারের রাস্তায় বসে মরিচ বিক্রি করে।

আলীর বাড়ি সিলেট! 

আলী সেই ২০১৬ সালে যখন ১ নম্বর কাচাবাজারের রাস্তায় বসে মরিচ বিক্রি করে। 


সকালে ১-২ কেজি মরিচ নিয়ে বসে পিস হিসেবে গুণে বিক্রি করে। 


যতই পরিশ্রম করে আগাতে পারেনা, কারন সারা বছরে যা একটু গোছায় পরিকল্পিত বন্যা সব শেষ করে দেয়। 


সেই সময়ে আলীর কাছ থেকে ১০০ মরিচ কিনে প্রথম বোম্বাই মরিচের আচার বানাই। আপনারা খেয়ে ভীষন পছন্দ করেন। 


বিশেষ করে মফিক খান খেয়ে আমাদের এটা নিলে লেগে থাকার পরামর্শ দেন।

 



আমরা অলীকে প্রথম যেদিন ১০ কেজি মরিচ একবারে অর্ডার দেই ছেলেটা আবেগে চোখ ছলছল করছে। আমাকে বলে ভাই ঠিকানা দেন আমি পৌঁছে দিয়ে আসবো। 


আজ আলী মিরপুর আড়তের সবথেকে বড় বোম্বাই মরিচ হোলসেলার!


আলী তার ভাই এবং আলী ছেলে সহ আরো কয়েক জনের কাজের ব্যবস্থা হয়েছে আলীর আড়তে। আমি চেষ্টা করেছি বড় আরো কিছু ক্রেতা জোগাড় করে দিতে।


এইবার আলী বাড়ি পাকা করবে।


আপনাদের এই আচার কেনা কিভাবে কতজনের ভাগ্য বদলে দিয়েছে তার হিসেব নেই। 

আলীরা এগিয়ে গেলে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ!

Next Post
No Comment
Add Comment
comment url